বর্তমানে লাউ চাষ পদ্ধতি অনুসরণ করে ; ফলন বৃদ্ধির পাশাপাশি লাভবান হচ্ছে কৃষক ।শীতকালে লাউয়ের ফলন বেশি হয়৷ তবে উচ্চতাপ ও উচ্চবৃষ্টি সহিষ্ণু ফলে লাউয়ের চাষাবাদের বিভ্রান্তি হতে পারে।তবে আপনার এলাকায় কোন জাতের লাউয়ের চাহিদা বেশি যেমন (লম্বা বড় না গোল ), সে চাহিদা অনুযায়ী লাউ বীজ বপন করতে হবে। যে জাতের লাবণ্যের চাহিদা বেশি সেই জাতের চাষ এ লাভবান বেশি হবে। তাই এই নিঃসন্দেহে লাউ চাষ শুরু করার আগে লাউ চাষ বিষয় আপনার জানা থাকতে হবে।
লাউ চাষ পদ্ধতিঃ
জৈব সমৃদ্ধি জমি তৈরি দো-আঁশ, এঁটেল বালে দো-আঁশ মাটির মোটর জমি লাউ চাষের জন্য উত্তর।কারণে এটেল মাটি ভাল ফল ধরে, তাই খরা মৌসুমে এটেল মাটিতে লাউয়ের চাষবাদ হয়।শীতও না, গরমও বেশি না এমন আবহাওয়া বেশি লাউয়ের চাষবাদের বেশি উপযোগী।শীতকালটা লাউ চাষের জন্য উত্তম। তবে, শীতকালীন সময়ে লাউয়ের চাষবাদের জন্য ভাদ্রের মাসে এই সবজির চাষ করা ভাল।শীতকালে স্বাভাবিক কখনো ১০০ সে। এর পাবলিক আলোচনা, তা লাউয়ের চাষবাদের জন্য অনুরোধ দিন ও রাত স্বাভাবিকের মত ৮-৯০ হলে ভাল।
জমি তে মাদা বা গতো তৈরিঃ
লাউ চাষের জন্য জমি নির্বাচন করতে হবে ও পানি নিকাশের সুবিধাযুক্ত পর্যাপ্ত সূর্যালোক পায়।লাউ গাছ শির বৃদ্ধির জন্য উত্তম সমষ্টি ৩-৪ বার চাষ ও মাটি দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে নিতে হবে। তাই সহজে শেকড় অনেক দূর যেতে পারে।লাউয়ের চাশাবাদে গোবর বা জৈব সারের ভালো ব্যবহারে ফল পাওয়া যায়।তবে সুবিন্যস্ত চাষের আগে প্রয়োগ করে উত্তরণ। বেড তৈরি ও বেডের দূরত্ব…বেডের উচ্চতা ১৫-২০ সেমি।
উচ্চফলনশীল গোল্ড লাউ বীজ ।বেডের প্রস্থে ২.৫ মিটার এবং লম্বার উড্ডয়ন ব্যবস্থা নিতে হবে।আপনার উপর বেড গঠন করতে হবে।এরূপ আলাদা ২টির মাঝখানে ৬০ সেমি। ব্যাসের সেচ নালা থাকবেএবং প্রতি ২ বেড অন্তর২৫- ৩০ সেমি প্রশস্ত একটি শুধু নিকাশ নালা তৈরি হবে।
মাদার জন্য এবং মাদার দূরত্বঃ
মাদার রেঞ্জ ব্যাস ৫০-৫৫ সেমি হবে। গভীরতা ৫০-৫৫ সেমি. ও তলদেশ ৪৫-৫০ সেমি।বেডের যে দিকে 6 সেমি. একটি প্রশস্ত সেচ ও নিষ্কাশন নালা থাকবে, তার পাশে বাদে মাদার মাঝ বরাবর 2 মিটার ব্যবধানে সারিবদ্ধভাবে মাদার তৈরি করতে হবে।
একটি বেরের যেটা হতে ৬০ সেমি. বাদ দেওয়া হবে, তার পার্শ্ববর্তী বেডের ঠিক একই পাপ থেকে ৬০ সেমি। বাদ দিয়ে মাদারকে কেন্দ্র করে অনুরূপ নিয়মে মাদা তৈরি করতে হবে। স্থায়ী লাউ গাছ ফলন পাওয়া যায় আর লম্বা সময় ধরে এ লাউয়ের চাষি সফলতা হবে । গাছের জন্য পর্যাপ্ত খাবার সরবরাহ করতে হবে।
লাউ চাষের জমি তৈরির সঠিক সময় সারের যে প্ল্যাক টিসা বা জিসা করা হয়েছে, তার মধ্যে গোবর চাষের পর এবং টিএসপি, উচ্চ চাষ, ও বোরক্স সার জমি শেষ চাষের সময় প্রয়োগ করতে হবে।এবং মাদায় রোপ করা যে সারে চারা ব্যাখ্যা করা হয়েছে তা পর পর জল দিয়ে মাদার মাটি ভালোভাবে ভিজিয়ে দিতে হবে।এরপর ‘জো’ এলে ৭-১০ দিন পর চারা লাগাতে হবে।
প্রতি মাদায় ২০০ গ্রাম টিএসপি + ১০০ গ্রাম জিপসাম + ৫০ গ্রাম এমওপি + (জিঙ্ক, বোরন, গগনেসিয়াম, কার্বোফুরান ১৫-২০ গ্রাম হারে দেওয়া হয়)। আর বেশি বেশি গোবর বা জৈব সার পরবর্তী উত্তম।
লাউয়ের চারা তৈরি ও বাপন পদ্ধতিঃ
লাউ বীজ জমিতে বপন করা যায়। তবে চারা তৈরি করাও বাপন করা উত্তম।চারা তৈরি করে রোপনে নিরাপত্তা, কম ও ফলন বেশি হয়।ওজন বীজ ২-১ ঘণ্টা রোদ্রে তা ছায়ায় শান্ত করতে হবে। এর পর ২০-২৫ ঘন্টা পানিতে যেতে হবে।শেষ ১০ মিনিট ২ গ্রাম/ লিটার পানিতে কার্বেন্ডাজিম দিয়ে শোধন করতে পারেন।এর পর সবচেয়ে ভালো হয় চটগুলো গরম কাপড়/ছালার ভিজ্যা পেচিয়ে ২ দিন অপেক্ষা করা দুই বের করে বীজ ফেটে শেকড় হলে তা সাবধানে পলব্যাগে বপন করতে হবে।মাটিতে রস না থাকলে খাবার পানি দিতে হবে।পলিগ ২ ভাগ এটেল মাটির সাথে ১ ভাগ পচা ঝুরঝুরে গোবর মিক্স করতে হবে।পানি বের করার জন্য পলি ব্যাগের ফুটো ফুটো করতে হবে। পলিব্যাগে রোপনের ৩ দিন পর গাছ থেকে বের হতে হবে।গাছ বের করে ১৫-১৭ দিন পর চারা গাছের ৩-৪টা পাতা বাস্তবে তা রোপনের উপযুক্ত হবে।রোপনের পর্যন্ত গাছগুলোকে আদা-আগায় রাখতে হবে।মাদা প্রতি ২-৩ টি চারা রোপন বা ৩-৪ টি বীজ বপন করতে হবে।পরবর্তীতে মাদায় ২-১টি গাছ রাখলেই চালান। জমি শুকনো থাকলে চারা রোপন করে জল দিতে হবে।প্রখর রৌদ্র থাকলে রোপনকৃত চারা কিছু দিয়ে রোদ থেকে আড়াল করতে হবে।
চারা পরিচর্যাঃ
বিটল পোকা এসে পাতাকে দেখতে নিলে ছাই, কে+পানি, অথবা পারমেথ্রিন/ক্লোরপাইরিফস সাইরো সায় করে স্প্রে করতে অথবা মশারি দিয়ে ঢকে দিতে হবে।১৫ দিন পর ২ কেজি ইউরিয়া ও নেতা কেজি এমওপি সার (এই হারে) মিক্স করে প্রতি মাদায় ২-৩ মুঠ করে গোড়া থেকে ৬ ইঞ্চি দুরে গোল্ড করে নিড়ানি দিয়ে মাটির সাথে যুদ্ধ দিতে হবে।গাছ লতা নিতে বাশের কঞ্চি বা শক্ত কাঠি দিতে হবে।
লাউ গাছের মাচা তৈরিঃ
মাচায় লাউ চাষে কাঙ্খিত ফলন পাবে। আর কৃষিতে চাষাবাদের ফলে একক বিবর্ণ বাজারমূল্য হয়, ফলে পচন ধরে এবং প্রাকৃতিক পরাগায়নের ফলে ফলনও হয়।লাউয়ের গাছ অনেক ভারি, তাই মাচা মজবুত দিতে হবে যতে ভার্তে আপনি না পড়েন।অতিরিক্ত চারি দিকে টানা দিতে হবে।
লাউ গাছ পরিচর্যাঃ
লাউয়ের আরও ফলন। লাউ গাছ মাচায় ওঠার সময় গোড়া থেকে অনেক শোষক মালিক বের করা হয়।
লাউ গাছের গোড়ার দিকে ছোট ডালপালা। অনুমোদনকারী বলা হয়। ব্যবহার গাছের ফলনে এবং শারীরিক বৃদ্ধিতে ব্যাঘাত ঘটা। নিজের এই ডালপালাটাই ধারালো ব্লেড দিয়ে দিয়ে অপসারণ করতে হবে।ঠিক মত পরাগায়নেবল লাউয়ের ফলন হয়। গাছে মাচা জোটের ফলন দিয়ে আবার নতুন ফল পাওয়া যায়। তবে পাতা ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হবে।
লাউ বাগান পানির প্রতি সংবেদনশীলল। পানি অভার হলে ফল ধারণ করতে হবে এবং ফল জোরে হবে। তাই খারার সময় ৪-৫ দিন পর পানি দিতে হয়। মাটি স্যাস্যতে রাখলে খুব ভাল হয়।সেচের পরের জমিতে চাটা বাঁধলে গাছের শিক অঞ্চলে ফাউন্টাচ ব্যাথা হয়।নিজেকে আলাদা করে সেচের জর মালচ, করে গাছের মাটির চটাটি দিতে হবে।কিছু নির্দিষ্ট প্রজাতির ঘাস লাউতে বোটল গোর্ড মোজাইক কারণের আক্রমন।তাই চারা লাগানো থেকে শুরু করে ফল সংগ্রহ পর্যন্ত জমা সব সময়ই আগাছামুক্ত রাখতে হবে।এ কাঠের গাছের গোড়ায় আগাছা তা খাদ্যপাদান ও রসায়নের কথা বলা।
পোকামাকড় ও রোগ বালাই দামনঃ
এর ফলে মাছি পোকা অভিপজিটর ব্যবহারে কিচি লাউ এ কিড়া ছেড়ে দেয়।তাই কিচি লাউ মারা যায়৷ এর জন্য ফেরমন বা সপ্তাহে দুইবার- এক বার সাইপারমেথ্রিন স্প্রে করতে হবে।লাউ গাছে চেয়ারম্যান বা শোষক পোকাও দেখা যায় অনেক। এরা বাহকের ক্ষতি। তাই সপ্তাহে ২-৩ বার ইমিডাক্লোরপ্রিড স্প্রে করে দিতে হবে৷
আর লেদা পোকা জাতীয় সবুজ পোকা কচি পাতা কুরে সামনে বা লাউ এর ত্বক নষ্ট করে। এর জন্য বিভিন্ন এমামেকটিন বনজয়েড স্প্রে করতে হবে। সাদা মা জাব পোকা, থ্রিপস পোকা ইত্যাদি শোষক পোকার আক্রমনে লাউ গাছে মোজাইক হতে পারে।
গাছের পাতা কুকড়ে যায় ও হলুদ-সবুজ চোট দেখায়। ফলে রং ও আকৃতি নষ্ট হয়।
এ রোগ প্রতিকার সম্ভব নয়, তাই জগৎ মাটিতে পুতে ফেলতে হবে। ইমিডাক্লোরপ্রিড স্প্রে করতে হবে৷
লাউ গাছে ডানি মিলডিউ বা পাউডারি মিলডিউ রোগ দেখা যায়। পাওডারী মিলডিও রোগে পাতার উপর সাইড ডকুমেন্ট দেখা যায়।
কার্বন্ডাজিম বা ক্যবরীওটপ অথবা অন্যান্য ছত্রাকনাষক ব্যবহার করে এ রোগ ঠিক করা যায়।ছত্রাকনাশক স্প্রেটন লাউ এর পচনজনিত রোগও ঠিক হয় এবং ফলন বৃদ্ধি পায়। লাউ এর রং এবং সুন্দর ও আকর্ষনীয় হয়।গাছের শেকড়ে নেমাটোডা বা কৃমির আমেনে শেকড়ে টার বের হলে গোড়ায় গিরি খুঁজতে হবে বোফুরান।
ফলনঃ
লাউগুলি অল্প বয়সে কাটা উচিত। পরাগায়নের 15 দিন পর লাউ খাওয়ার জন্য প্রস্তুত। উপযুক্ত হলে, মাচা অবিলম্বে কাটা এবং পাতলা করা উচিত। এতে ফলন বাড়বে।
উপসংহারঃ
লাউ চাষে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করলে এবং সময়মতো পরিচর্যা করলে ভালো ফলন পাওয়া সম্ভব। লাউ চাষে কৃষকের মুনাফা ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।