করলা

করলা আমাদের দেশ একটি অতি পরিচিত সবজি। এটা সাধারনত গ্রীষ্ম শিশু সবজী। তবে বছর ধরে চাষ করা যায়। করলা মানবদেহের জন্য একটি অত্যন্ত প্রযুক্তি প্রযুক্তি সবজি। এটাকে ভাজি করে অথবা রান্না করতে দেখা যায়। পশুর বাড়িতে এটির চাষ করতে হবে।

কিভাবে করলা চাষের টব/মাটি তৈরি করবেন:

করলা প্রায় সব চাষ করা যায়। তবে জৈবসমৃদ্ধ দো-আঁশ ও দো-আঁশ মাটিতে করলা ভাল হয়। করলা ভরে চাষ করার জন্য ভাগাভাগি ২ ভাগ দোআঁশ বা বেলে দো-আঁশ মাটি, ১বর, ২০-৩০ গ্রাম টি,এস,পি সার, ২০-৩০ গ্রাম পটাশ সার, একত্রে বনে পানিতে ভিজ দিতে হবে ১০-১২ দিন। । অতঃ পর মাটি খুচিয়ে আবার ৪-৫ দিন এই স্থান দিতে হবে।

করলা চাষে কি সুবিধা টব/পাতার আকৃতি বাছাই করবেন:

করলা চাষের জন্য মাঝারি বা বড় টব অথবা ড্রব ব্যবহার করতে পারেন। ছাদে করলা চাষের জন্য হাফ ড্রিং ব্যবহার করা যেতে পারে। হাফ ড্রেলে তলায় ৩/৪ টিটি আমি দ্রষ্টব্য করতে হবে যাতে পানি নিষ্পত্তি হয়। হাফ ড্রামের তলার আমি দ্রব্যগুলো ছোটদের বন্ধ করতে হবে।

করলা জাত বাছাই করা:

আমাদের দেশ এলাকা বেশ কিছু জাতের করলা আছে। যদি দেখা যায় অপেক্ষা করা ছোট করা, গোলাকার এবং তিতাকে বলা হচ্ছে। আর বেশি লম্বা ও কম তিতা কথাগুলোকে বলা হয়।

করলা চাষাপোকার সঠিক সময়:

করলা চাষ করা হয়। তবে বীজ বপন এবং চারা রোপন করার উপযোগী সময় মাঘ মাস থেকে ফাল্গুন মাস এবং বৈশাখ মাস থেকে জৈব মাস৷ ফল চারা বা বীজ রোপন ভাল ফল পাওয়া যায়।

কিভাবে বীজ ও সঠিক নিয়মে পানি সেচন পান :

পাত্রের মাটি যখন ঝুরঝুর করলার বীজ বপন করতে হবে। বীজ বপন করার ক্ষেত্রে একটি বিষয় করতে হবে। বীজকে ২৪ ঘণ্টা আগে পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। বীজ বোনার মাটির পর হাত দিয়ে সাপে দিতে হবে।

বীজ বপন করার পর পানিতে পানি দিতে হবে। কিন্তু দেখতে গাছের গোড়ায় না কখন পানি জমে থাকে। তাহলে গাছের গোড়া পচে যেতে পারে। তাই সঠিক নিয়মে জল দিতে হবে।

সঠিক নিয়মে চাষবাদ পদ্ধতি/কৌশল :

করলা চাষের ক্ষেত্রে সঠিকভাবে যত্ন নেওয়া উচিত। গাছ বড় হলে মাচা দিতে হবে। গাছে তথ্য টন স্প্রে সঠিক পরিমাপ করতে হবে। বীজ থেকে চারার পর চারায় পানির মধ্যে দিতে হবে। এবং চারার যত্ন নিতে হবে। শুরু করতে সরিষার খৈল পানি পাতলা গাছে ১৫-২০ দিন অন্তর অন্তর দিতে হবে।

করলা চাষে দকামাকড় দমনাশ/কীটন পোলাইও প্রয়োগ করবেন :

চাষ করার সময় খেয়াল রাখতে হবে কোন প্রকার পোকার আক্রমণ না করা। কারণ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর পোকা হল সিদ্রকারী পোকা। এইকার হাতের বিকল্প থেকে পেতে হলে ভাল পোষাকলা গাছে ভাল কটনাশক স্প্রে করতে হবে। আরও ছাদ পরিষ্কার রাখতে হবে। যদি মাকরের হাত থেকে পোকা পাওয়া যাবে।

কিভাবে বাগানের যত্ন ও পরিচর্যা করবেন :

করলা গাছের অপ্রয়োজনীয় বা আমার লতা পাতা বাছাই করতে হবে। টবের মাটি কয়েকদিন পর পর নিড়ানি আল দিয়ে। যাতে করলা গাছে আগাছা জন্মাতে পারে না। সেই মাটির সঙ্গে শিকড়ের ভালো উন্নতি করতে হয়।

করলা খাদ্যগুণ:

কর মধ্যে অনেক অনেক খাদ্যগুণ বিদ্যমান। প্লাকবলিক উপাদান আছে যা উচ্চতর করার জন্য। খাদ্যোপযোগী প্রতি ১০০ গ্রাম জলীয় অংশ আছে ৯২.২ গ্রাম, আমিষ ২.৫ গ্রাম, শর্করা ৪.৩ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৪ মিলিগ্রাম, আয়রণ ১.৮ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন ১৪৫০ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন বি১- ০.০৪ মিলি, ভিটামিন বি২- ০ .০২ মিলিগ্রাম, অন্যান্য খনিজ পদার্থ ০.৯ গ্রাম ও খাদ্যশক্তি ২৮ ক্যালরি।

তারারি গুনাগুন :

কর অনেক গুণ আছে। পাবলিক করলা। অভ্যাস করার মতো রোগ বালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। করলা ভিডিওর ফলে রক্তের সমস্যা, খাবারের অরুচি, প্রতিক্রিয়া, ডায়াবেটিস ইত্যাদি নির্ণয় করা। বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে

কখন সংগ্রহ করবেন :

করলা ছোটানা সংগ্রহ করতে আবার সংগ্রহ করতে পারেন। সংগ্রহ করতে হবে। কারণ পেকে আমি সেই করলা আর কেউ যায় না৷ তাই ফল পাকার করতে হবে।

কি করা পাওয়া যাবে: একটি করলা গাছ থেকে আপনি বেশ কিছু করতে পারেন। তাফলনও ঠিক হবে।

শেয়ার করুনঃ