Skip to content
Fruit Bazar BD
  • কৃষি
  • গাছের পরিচর্যা
  • ইনডোর প্লান্ট
  • ছাদ কৃষি
  • রেসিপি
  • জীবনধারা ও স্বাস্থ্য
  • আপনার জিজ্ঞাসা
  • ব্লগ
  • কেনাকাটা
Fruit Bazar BD
Shopping Cart 0
রুটি গাছ বা ব্রেড ট্রি গাছের বিশিষ্ট ও ফলের পুষ্টিগুণ
কৃষি

রুটি গাছ বা ব্রেড ট্রি গাছের বিশিষ্ট ও ফলের পুষ্টিগুণ

Byজাহিদ হাসান May 15, 2024May 15, 2024
সুপারি চাষ পদ্ধতি
কৃষি

সুপারি চাষ পদ্ধতি

Byআমিরুল ইসলাম May 12, 2024May 15, 2024
নারিকেলের বাণিজ্যিক চাষ
কৃষি

নারিকেলের বাণিজ্যিক চাষ

Byজাহিদ হাসান May 7, 2024May 15, 2024
বর্তমান গ্রীষ্মকালে বাজারে কাঁঠালের চাহিদা ব্যাপক। সে সাথে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে ভালো দাম। কৃষকরা কাঁঠাল চাষে লাভবান হচ্ছেন। জানুন কাঁঠাল চাষের সঠিক নিয়ম।আমরা সবাই জানি কাঁঠাল একটি গ্রীষ্মকালীন ফল এবং গ্রীষ্মকালে কাঁঠালের প্রচুর চাহিদা থাকে বাজারে। তাই অনেক কৃষক ভাই গ্রীষ্মকাল আসার অনেক আগে থেকেই তাদের বাগানে কাঁঠাল গাছ চাষ করে থাকে। যাতে তারা গ্রীষ্মকাল আসার সাথে কাঁঠাল গাছ থেকে কাঁঠাল সংগ্রহ করে কাঁঠাল বাজারে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন। তাই নিচে জানুন কিভাবে সঠিক নিয়মে কাঁঠাল গাছ চাষ করে কাঁঠাল বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া যায় সে সম্পর্কে। কাঁঠাল গাছ চাষের জন্য জমি নির্বাচনঃ প্রায় সব মাটিতে কাঁঠার চাষ করা গেলেও কাঁঠাল গাছ চাষের উপর্যুক্ত জমি বা মাটি হলো দোআঁশ ও পলিমাটি। তবে সেচের পর্যাপ্ত সুবিধা থাকলে এঁটেল মাটি ও লাল মাটিতেও কাঁঠাল চাষ করা যায়। আর বাংলাদেশের অম্লভাবাপন্ন লাল মাটির অঞ্চল যেমনঃ- মধুপুর, রাঙ্গামাটিতে কাঁঠালের উৎপাদন ভালো হয়।কাঁঠাল চাষের জন্য সমৃদ্ধ ও সুরক্ষিত মাটি প্রয়োজন। জমির মাটি দো আস হতে হবে। সঠিক প্রস্তুতি করা জমিতে কাঁঠাল চাষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা । যেমন, জমি মাটির আবশ্যক সমিদ্র উপকরণ সমৃদ্ধ করা এবং জমি উত্তম পানির পরিস্থিতি নিশ্চিত করা।অনুমতি প্রাপ্ত জমি যে কোনও অবস্থায় উচ্চ ফলনের জন্য উচিত। সঠিক সুবিধা সমূহ যেমন পানি, সুরক্ষা, ও পরিচ্ছন্নতা ধরন সমৃদ্ধ করা উচিত। স্থানীয় জমির উপযোগীতা এবং জমির ধরণ মন্তব্য করা জরুরি।উচিত জমির আবাদ সম্পন্ন করা জরুরি। কাঁঠালের চাষের জন্য উত্তম ফলন পেতে কাঁঠালের চাষ বেশি সমৃদ্ধতম হতে পারে। তাদের আচরণ সংকেত মন্তব্য করা উচিত। এই সব বিষয়ের উপর ভিত্তি করে উচিত জমি নির্বাচন করা যেতে পারে। এটি কাঁঠাল গাছের উচ্চ ফলন এবং সফলতা হিসাবে প্রভাবিত করতে পারে। কাঁঠাল চাষের জন্য আবহাওয়া ও জলবায়ু নির্বাচন বাংলাদেশের জলবায়ু কাঁঠাল চাষের খুবই উপযোগী। উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ু হচ্ছে কাঁঠাল চাষের উপর্যুক্ত আবহাওয়া। আর শীত প্রধান ও তুষারপাতের এলাকা কাঁঠাল চাষের জন্য সর্বোত্তম। কাঁঠাল চাষের সময় নির্বাচন: কাঁঠাল চাষের নির্দিষ্ট কোনো সময় সীমা নেই। কারণ, কাঁঠাল গাছ বড় হলে তারপর কাঁঠাল ফর দেয়। তবে গাছে কাঁঠাল ফল ধরা ও পাঁকার সময় মাথায় রেখে কাঁঠাল গাছ চাষ করতে হবে। আর কাঁঠাল গাছে কাঁঠাল ধরার সময় হলো অগ্রহায়ণ-পৌষ মাসে এবং কাঁঠাল পাকার সময় হলো জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় মাসে। তাই সেই বিবেচনা করে বর্ষাকালে কাঠাল গাছ চাষ করার উপর্যুক্ত সময়। আর কাঠাল গাছ চাষের উপর্যুক্ত সময় হলো মধ্য জ্যৈষ্ঠ মাস থেকে মধ্য শ্রাবণ মাস। অর্থাৎ বর্সাকালের শুরুতে কাঁঠাল গাছের চারা রোপন করতে হয়। কাঁঠালের জাত নির্বাচন: কাঁঠালের অনেক জাত রয়েছে। তবে আমাদের দেশে কাঁঠালের ২ টি জাত চাষ বেশি করা হয়। কাঠালের সেই ২টি জাত হলোঃ- গালা ও খাজা। কাঁঠালের চারা তৈরি: বীজ বোনার সময়: সঠিক বীজ নির্বাচন করুন। যেহেতু কাঁঠালের চারা চাষের প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তাই আপনার যে বীজটি ব্যবহার করবেন তা অত্যন্ত গুণমানের হতে হবে। বীজ বোনার প্রস্তুতি: বীজগুলি বোনার জন্য উপযুক্ত জমি নির্বাচন করুন। সঠিক জমি তৈরির জন্য মাটি ভালো গুণমানের হতে হবে। জমিতে বীজগুলি প্রায় ২৫-৩০ সেন্টিমিটার গভীরে বোনা উচিত। সময়ের নির্বাচন: সম্পূর্ণ প্রস্তুতিতে মাঝারি অবস্থা সম্পন্ন হতে হবে। সাধারণত সময়গুলি পাওয়া যায় বৈশাখ-জেষ্ঠ মাসে। সঠিক দৌরান্ত মধ্যে বীজগুলি রক্ষা করা: চারা তৈরির সময়ে বীজগুলির পরিস্থিতি ভালো থাকা উচিত। চারাগুলি প্রতিদিনের আলো, তাপমাত্রা ও আবহাওয়া পরিচালনা করা উচিত যাতে তা সুরক্ষিত ও স্বাস্থ্যকর থাকে। সঠিক সেচ: চারা তৈরির সময়ে প্রতিদিন মাঝারি পরিমাণে পানি প্রয়োজন। তবে, লম্বা দ্বিতীয় মসলা খাত থেকে অধিক পানি থাকতে না হয়ে জমি আবশ্যকভাবে সেচ করা উচিত। পরিচ্ছন্নতা ধরণ: চারা তৈরির সময়ে প্রয়োজনীয় পরিচ্ছন্নতা ধরণ অনুসরণ করা উচিত, যেমন পানি দেওয়া, পরিচ্ছন্নতা ধরণ, কীটনাশক ব্যবহার ইত্যাদি। পরিবেশন ও সংরক্ষণ: সঠিক পরিবেশন ও সংরক্ষণ করা যেতে পারে যেন চারা সম্পূর্ণ উত্তরণ করতে পারে। এই সমস্ত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি সফলভাবে কাঁঠালের চারা তৈরি করতে পারেন। কাঁঠালের চারা রোপন পদ্ধতি 1. কাঁঠাল চাষ করার জন্য জমির আগাছা পরিষ্কার করে ভালভাবে জমিতে চাষ দিয়ে জমি তৈরি করে নিতে হবে। 2. জমিতে কাঁঠালের চারা রোপণের ১০ দিন পূর্বে কাঁঠালের চারা সংখ্যা অনুযায়ী জমিতে ১ মিটার আকারে গর্ত খুঁড়তে হবে। 3. জমিতে প্রত্যেকটি কাঁঠাল গাছ থেকে গাছের দূরত্ব হবে সবদিকে ১২ মিটার x ১২ মিটার। 4. তারপর সেসব গর্তে কাঁঠালের চারা সোজা করে রোপন করতে হবে। কাঁঠালের চারা যাতে হেলে না যায় সেজন্য প্রয়োজনে কাঁঠাল চারার সাথে একটি করে খুটি দিতে হবে। 5. তারপর কাঁঠাল গাছের প্রতিটি গর্তে পরিমিত পরিমাণে সার মিশ্রিত মাটি দিয়ে ভরাট করে দিতে হবে। সরাসরি কঁঠাল চাষ পদ্ধতি কঁঠালের চারা এছাড়া চাইলে কাঁঠাল চাষ করার জন্য এত কষ্ট না করে বা কাঁঠালের চারা তৈরী না করে সরাসরি মাটিতে গর্ত করে প্রতিটি গর্তে প্রয়োজন মতো সার প্রয়োগ করে কাঁঠালের ২-৩ টি বীজ একসাথে প্রতিটি গর্তে বপন করে দেওয়া যায়। এতে সময়ও কম লাগে কাঁঠাল চাষের জন্য। কাঁঠাল চাষে সার প্রয়োগ: জিপসাম: জিপসাম কাঁঠালের জন্য প্রধান সার হিসাবে প্রয়োগ করা হয়। এটি জমির পিএইচ ও জিপি সম্পৃক্ত মান উন্নত করে এবং অধিক আবশ্যিক পোষক উপাদান উপাদানগুলি পুনর্গঠিত করে। নাইট্রোজেন: নাইট্রোজেন প্রধানত কাঁঠালের ভালো বৃদ্ধির জন্য প্রয়োগ করা হয়। এটি গাছের বৃদ্ধি ও পাতা ও মুচলির উন্নত উত্তোলন উত্তেজন করে এবং ফলন বাড়াতে সহায়ক হতে পারে। ফসফোরাস: ফসফোরাস কাঁঠালের মৌলিক পোষক উপাদান হিসাবে কাজ করে। এটি মৌলিক বৃদ্ধি, ফুলের উন্নত উত্তোলন, গাছের কাঠিন্য এবং ফলনের বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। পোটাশিয়াম: পোটাশিয়াম কাঁঠালের মৌলিক পোষক উপাদান হিসাবে কাজ করে এবং ফলনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি ফলনের সংখ্যা ও গাছের সামগ্রিক প্রতিষ্ঠান বৃদ্ধি উত্তেজন করে। ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম: এই পোষক উপাদানগুলি কাঁঠালের সামগ্রিক উন্নত বৃদ্ধি এবং প্রতিষ্ঠান সাপ্লাই করে। এগুলি গাছের পাতা, ফুল, ফল, এবং রেজিং পরিষ্কার ও সুস্থ রাখে। সারের পরিমাণ এবং প্রয়োগের সময়: সঠিক সারের পরিমাণ এবং প্রয়োগের সময় গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনি সঠিক ফলন পেতে পারেন। উপরোক্ত সারের ধরণ এবং তাদের প্রয়োগের সময় পরিমাণের উপর ভিত্তি করে, আপনি কাঁঠালের উচ্চ ফলন এবং ভালো গুণগত ফল পেতে পারেন। তবে, প্রতিটি জমি ও পরিস্থিতি মন্তব্য করে সারের প্রয়োগের পরিমাণ এবং সময় নির্ধারণ করা উচিত। কাঁঠাল গাছ চাষে পরিচর্চা: কাঁঠাল গাছ চাষের ক্ষেত্রে একটি কথা মনে রাখতে হবে তা হলো বছর বছর কাঁঠাল গাছ যত বড় হবে গাছে সার প্রয়োগের পরিমাণও ততই বাড়াতে হবে। গাছে কে বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত কাঁঠাল গাছে সেচ বা পানি দিতে হবে। কাঁঠাল গাছের চারপাশের আগাছা গুলো পরিষ্কার করে দিতে হবে। কাঁঠাল গোছের রাগ-বালাই ও পোকা মাকড় ব্যবস্থাপনা কাঁঠাল পঁচা রোগ ও প্রতিকার: কাঁঠাল গাছের সাধারন্ত কাঁঠাল পঁচা রোগ হয় এক ধরণের ছত্রাকের আক্রমণের কারনে। এ রোগের আক্রমণে কাঁঠাল ফলের গায়ে বাদমি রঙের দাগ সৃষ্টি হয় এবং শেষ পর্যন্ত আক্রান্ত কাঁঠাল ফল গাছ থেকে ঝড়ে পড়ে যাই। এই কাঁঠাল পঁচা রোগের প্রতিকার হলোঃ- কাঁঠাল গাছের নিচে ঝড়ে পড়ে থাকা পাতা ও ফল পুড়ে বা মাটিতে পুতে ফেলা। ফলিকুর ছত্রাকনাশক ০.০৫% হারে ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে কাঁঠাল গাছে ফুল আসার পর থেকে ১০-১৫ দিন পর পর ২-৩ বার গাছে সেপ্র করা। কাঁঠাল গাছের মুচিঝরা রোগ ও প্রতিকার কাঁঠালে ছত্রাক বা জীবাণু আক্রমণের কারনে ছোট অবস্থাতেই গাছ থেকে কাঁঠাল কালো হয়ে ঝড়েপরে । তাতেই মুচিঝরা রোগ বলে। কাঁঠালের এই মুচিঝরা রোগের প্রতিকার হলোঃ প্রতিলিটার পানিতে ডাইথেন এম ৪৫ অথবা রিডোমিল এম জেড ৭৫, ২.৫ গ্রাম করে মিশিয়ে কাঁঠাল গাছে সেপ্র করতে হবে। আরোও জানুন কাঁঠাল গাছ থেকে কাঁঠাল সংগ্রহ কাঁঠাল গাছে কাঁঠাল ধরার সময় থেকে কাঁঠাল পাকতে প্রাই ১২০-১৫০ দিন সময় লেগে যাই। সাধারণত প্রতিবছর জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় মাসে কাঁঠাল গাছ থাকে কাঁঠাল সংগ্রহ করতে হয়। কাঁঠাল চাষ পদ্ধতি
কৃষি

কাঁঠাল চাষ পদ্ধতি

Byআমিরুল ইসলাম May 7, 2024May 4, 2025
বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল কেন ?
কৃষি

বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল কেন ?

Byআমিরুল ইসলাম May 6, 2024May 15, 2024
বরই চাষ পদ্ধতি
কৃষি

বরই চাষ পদ্ধতি

Byজাহিদ হাসান May 5, 2024May 15, 2024
লিচু চাষের আধুনিক পদ্ধতি
কৃষি

লিচু চাষের আধুনিক পদ্ধতি

Byজাহিদ হাসান April 20, 2024May 15, 2024

Page navigation

Previous PagePrevious 1 … 5 6 7

সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ©  Fruit Bazar BD 2025

  • About
  • Cart
  • Checkout
  • Contact
  • Cookie Policy

অনুসরণ করুন

Facebook FacebookInstagram Instagram

Review Cart

No products in the cart.

Scroll to top
  • কৃষি
  • গাছের পরিচর্যা
  • ইনডোর প্লান্ট
  • ছাদ কৃষি
  • রেসিপি
  • জীবনধারা ও স্বাস্থ্য
  • আপনার জিজ্ঞাসা
  • ব্লগ
  • কেনাকাটা
Search